![Awaiting product image](https://pathokpoint.com/wp-content/uploads/2023/08/woocommerce-placeholder-image-1.png)
সেরা সাত ভৌতিক উপন্যাস (NEW)
Original price was: 525৳.410৳Current price is: 410৳.
Description
“সেরা সাত ভৌতিক উপন্যাস” বইয়ের সংক্ষিপ্ত কথা: নেকড়েবনের ভূত : উলফ লেকে চাচা-চাচির বাড়ি বেড়াতে গিয়ে বিচিত্র রহস্যের মুখোমুখি হলো রবিন। উলফদের বাড়িতে যাওয়া নিষেধ কেন? চাদনি রাতে বনের ভিতর কিসের গর্জন শোনা যায়? বুননা প্রাণীগুলোকে নিষ্ঠুরভাবে খুন করে রেখে যায়। কে? মানুষের দিকেও হাত বাড়াবে না তো ওই জঘন্য খুনি? ভূতের শহর : গোস্ট সিটি নামে একটা ভূতুড়ে শহরে বেড়াতে রাতের বেলা পুরানো কবরে ঢুকে ভয়ানক বিপদে পড়ল রবিন। বেরিয়ে আসতে পারল কোনোমতে, তবে তার পর থেকেই শুরু হলো আতঙ্কজনক এক নারকীয় জীবন। মনেই হলো না, কোনোদিন আর স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারবে। তবে তিন গোয়েন্দার কোনো সদস্যই পরাজিত হতে জানে না, রবিনও হয় না, কিন্তু এবারের ঘটনাটা সত্যিই অন্যরকম। ডেথসিটির ড্রাগন : গুপ্তধনের এক বিচিত্র নকশা নিয়ে ডেথসিটি শহর থেকে দূরে দুর্গম পার্বত্য এলাকায় যাত্রা করল তিন গোয়েন্দা কিশোর মুসা রবিন। জটিল ধাঁধার সমাধান করতে গিয়ে যখন রত্নগুহায় ঢুকল ওরা, রূপকথার বইয়ের পাতা থেকে যেন বেরিয়ে এল। এক ভয়ঙ্কর ড্রাগন। গুপ্তধন উদ্ধার তো দূরের কথা, প্রাণ বাঁচানোই অসম্ভব হয়ে দাঁড়াল। রহস্যছাউনি : ক্যাম্প মুনলাইট-এ ঢুকেই ধাক্কা খেল রবিন। পুরো নির্জন। একে একে সবাই এসে হাজির হলো। রহস্যময় ওদের আচরণ। বিচিত্র ওদের চালচলন। ক্যাম্পের পরিচালক আঙ্কেল গ্রেগ তো আরও রহস্যময়। কারা ওরা? ধীরে ধীরে জটিল এক রহস্যে জড়িয়ে পড়ল রবিন। রহস্যছাউনি ২ : তীরচিহ্ন দিয়ে নানা দিকে নির্দেশ করা হয়েছে : ভূতুড়ে বন-সোজা। সামনে। দানোর দীঘি-ডান দিকে। চোরাবালির কূপ-বাঁয়ে। আরও সব অদ্ভুত নাম, হারানো আত্মার খনি…মৃত্যুগুহা…গোস্ট কেবিন…দেখতে দেখতে রবিন বলল, ‘ভয়ঙ্কর সব নাম! এ কোন জায়গায় এসে পড়লামরে বাবা!’ হঠাৎ তীক্ষ এক চিৎকারে চরকির মতো পাক খেয়ে ঘুরে দাঁড়াল তিন গোয়েন্দা কিশোর মুসা রবিন। আতঙ্কিত একটা কণ্ঠ শোনা গেল, বাঁচাও! বাঁচাও! আমাকে বাঁচাও!’ আতঙ্কের দুর্গ : ঘরের দেয়াল সবুজ কাগজে মোড়ানো। সেগুলোতে নখের দাগ। মোটা মোটা দাগগুলো কাগজের পেছনের কাঠের দেয়াল কেটে বসে গেছে। ভয়ানক রাগে উন্মত্ত হয়ে কোনো জানোয়ার যেন আঁচড়ে ফালাফালা করে দিতে চেয়েছে দেয়ালটাকে। জানোয়ার! নাকি, দানব? ঘাড়ের কাছে ভারী নিঃশ্বাসের শব্দ শোনা গেল। পেছনে এসে। দাঁড়িয়েছে কেউ। ঝটকা দিয়ে ফিরে তাকাল অঞ্জন… ভয়াল শত্রু : ঘটনাটার শুরু স্বপ্ন দেখা থেকে। প্রথমে বিশেষ গুরুত্ব দিল না সিসি। ভাবল, যে ভয়ানক বিপদের মধ্যে রয়েছে ওরা, তারই কুফল এই দুঃস্বপ্ন। তারপর জিউস জানাল, সে-ও একই রকম স্বপ্ন দেখছে। সাগরের স্বপ্ন। কে যেন তাকে ডাকছে। সাহায্যের আবেদন জানাচ্ছে সাগরের নিচ থেকে। এর মানে দুটো হতে পারে। এক, কেউ বিপদে পড়েছে। দুই, এটা ভারেকদের ফাঁদ। সিসি, জিউস, নিমো, তিয়াপা ও জামবু মিলে সাগরতলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিল। যেতে হবে ডলফিনের রূপ। নিয়ে। যদি ফাঁদ হয়, এই অভিযানই হবে ওদের শেষ অভিযান। ভূতের শহর : গোস্ট সিটি নামে একটা ভূতুড়ে শহরে বেড়াতে রাতের বেলা পুরানো কবরে ঢুকে ভয়ানক বিপদে পড়ল রবিন। বেরিয়ে আসতে পারল কোনমতে, তবে তারপর থেকেই শুরু হলো আতঙ্কজনক এক নারকীয় জীবন। মনেই হলো না, কোনদিন আর স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারবে। তবে তিন গোয়েন্দার কোনো সদস্যই পরাজিত হতে জানে না, রবিনও হয় না, কিন্তু এবারের ঘটনাটা সত্যিই অন্যরকম। ডেথসিটির ড্রাগন: গুপ্তধনের এক বিচিত্র নকশা নিয়ে ডেথসিটি শহর থেকে দূরে দুর্গম পার্বত্য এলাকায় যাত্রা করল তিন গোয়েন্দা কিশোর মুসা রবিন। জটিল ধাঁধার সমাধান করে গিয়ে যখন রত্নগুহায় ঢুকল ওরা, রূপকথার বইয়ের পাতা থেকে যেন বেরিয়ে এল এক ভয়ঙ্কর ড্রাগন। গুপ্তধন উদ্ধার তো দূরের কথা, প্রাণ বাঁচানোই অসম্ভব হয়ে দাঁড়াল। রহস্যছাউনি : ক্যাম্প মুনলাইট-এ ঢুকেই ধাক্কা খেল রবিন। পুরো নির্জন। একে একে সবাই এসে হাজির হলো। রহস্যময় ওদের আচরণ। বিচিত্র ওদের চালচলন। ক্যাম্পের পরিচালক আঙ্কেল গ্রেগ তো আরও রহস্যময়। কারা ওরা? ধীরে ধীরে জটিল এক রহস্যে জড়িয়ে পড়ল রবিন। রহস্যছাউনি ২ : তীরচিহ্ন দিয়ে নানা দিকে নির্দেশ করা হয়েছে : ভুতুড়ে বন-সোজা সামনে। দানোর দীঘি-ডান দিকে। চোরাবালির কূপ-বাঁয়ে। আরও সব অদ্ভুত নাম, হারানো আত্মার খনি…মৃত্যুগুহা…গোস্ট কেবিন…দেখতে দেখতে রবিন বলল, ‘ভয়ঙ্কর সব নাম! এ কোন জায়গায় এসে পড়লামরে বাবা!’ হঠাৎ তীক্ষ্ণ এক চিৎকারে চরকির মত পাক খেয়ে ঘুরে দাঁড়াল তিন গোয়েন্দা কিশোর মুসা রবিন। আতঙ্কিত একটা কণ্ঠ শোনা গেল, ‘বাঁচাও! বাঁচাও! আমাকে বাঁচাও!’ আতঙ্কের দুর্গ : ঘরের দেয়াল সবুজ কাগজে মোড়ানো। সেগুলোতে নখের দাগ। মোটা মোটা দাগগুলো কাগজের পেছনের কাঠের দেয়াল কেটে বসে গেছে। ভয়ানক রাগে উন্মত্ত হয়ে কোনো জানোয়ার যেন আঁচড়ে ফালাফালা করে দিতে চেয়েছে দেয়ালটাকে। জানোয়ার! নাকি, দানব? ঘাড়ের কাছে ভারী নিঃশ্বাসের শব্দ শোনা গেল। পেছনে এসে দাঁড়িয়েছে কেউ। ঝটকা দিয়ে ফিরে তাকাল অঞ্জন… ভয়াল শত্রু : ঘটনাটার শুরু স্বপ্ন দেখা থেকে। প্রথমে বিশেষ গুরুত্ব দিল না সিসি। ভাবল, যে ভয়ানক বিপদের মধ্যে রয়েছে ওরা, তারই কুফল এই দুঃস্বপ্ন। তারপর জিউস জানাল, সে-ও একই রকম স্বপ্ন দেখছে। সাগরের স্বপ্ন। কে যেন তাকে ডাকছে। সাহায্যের আবেদন জানাচ্ছে সাগরের নিচ থেকে। এর মানে দুটো হতে পারে। এক, কেউ বিপদে পড়েছে। দুই, এটা ভারেকদের ফাঁদ। সিসি, জিউস, নিমো, তিয়াপা ও জামবু মিলে সাগরতলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিল। যেতে হবে ডলফিনের রূপ নিয়ে। যদি ফাঁদ হয়, এই অভিযানই হবে ওদের শেষ অভিযান।
Additional information
Cover | |
---|---|
Condition | |
Language | |
Publisher | |
Author | |
ISBN | |
Edition | |
Pages |
Reviews
There are no reviews yet.