![Awaiting product image](https://pathokpoint.com/wp-content/uploads/2023/08/woocommerce-placeholder-image-1.png)
বাভারিয়ার রহস্যময় দূর্গ (NEW)
Original price was: 200৳.150৳Current price is: 150৳.
Description
bলেখকের কথা/bbr ‘৮৯ সালের অক্টোবরে জার্মানি গিয়েছিলাম। তখনও বার্লিনের দেয়াল ভাঙা হয়নি, দুই জার্মানিও এক হয়নি। তবে পূর্ব জার্মানির লোকজনরা সুযোগ পেলেই পশ্চিমে পালিয়ে যাচ্ছিল। সরাসারি যেতে অসুবিধে, তাই ওরা পালাতো চেকোশ্লোভাবকিয়ার সীমান্ত দিয়ে। জার্মান- চেক সীমান্তেই বাভারিয়া আর বোহেমিয়ার চমৎকার ঢেউ খেলানো জানিউব নদী- সব মিলিয়ে এক অপরুপ ছবি, দেয়াল বাঁধাই করে রাখার মতো। br পূর্ব জার্মানি থেকে পশ্চিমে এসে দেখি সমাজতন্ত্রের পতন হচ্ছে বলে লোকজনের ভারি উল্লাস। নব্য নাৎসিরাও এ সুযোগ মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। হিটলারের পুরোনো নাৎসিদের আদলেই গড়া, বিদেশীদের বিরুদ্ধে কড়া কড়া কথা বলছে। জার্মিনিতে বাঙালির সংখ্যা কম নয়। নব্য নাৎসিদের উৎপাতে তারা খাব শংকিত। অনেকেই গেছে ৭৫- এর পর , এখানে জাসদ করতো, কর্ণেল তাহেরের ফাঁসি হওয়ার পর দলে দলে পালিয়েছিল জার্মানিতে।কেউ কেউ সেখানে বিয়ে থা করে থিতু হয়ে বসেছিল। যদিও সবার মন থাকতো বাংলাদেশে। এরই পটভূমিতে লেখা হয়েছে। বাভারিয়ার রহস্যময় দুর্গ। br জার্মানির অনেক জায়গায় গেলেও বাভারিয়ার তখন আমার যাওয়া হয়নি। অথচ কাহিনীর ঘটনা এমনই যে, বাভারিয়ার ছাড়া অন্য কোথাও ঘটালে চলবে না। বাভারিয়ার সম্পর্কে জানার নজ্য ঢাকার জার্মান কালচারাল সেন্টারের পরিচালক মিসেস লেশনারের শরণাপন্ন হতে হয়েছিল। এই অমায়িক ভদ্রমহিলা পরিচয় করিয়ে দিলেন ওঁদের লাইব্রেরিয়ান মিসেস হোসেনের সঙ্গে। জার্মান ভাষা জানা মিসেস হোসেন লাইব্রেরি থেকে বই আর ভিডিও ক্যাসেট জোগাড় করে দিয়ে, বই-ক্যাসেট যেসব তথ্য পাইনি সেগুলো অন্যভাবে সংগ্রহ করে কম উপকার করেননি। আবার জার্মানি প্রবাসী শরাফ আহমেদের কাছ থেকেও নিয়েছি। এ সুযোগে এঁদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। bলেখকের কথা/bbr ‘৮৯ সালের অক্টোবরে জার্মানি গিয়েছিলাম। তখনও বার্লিনের দেয়াল ভাঙা হয়নি, দুই জার্মানিও এক হয়নি। তবে পূর্ব জার্মানির লোকজনরা সুযোগ পেলেই পশ্চিমে পালিয়ে যাচ্ছিল। সরাসারি যেতে অসুবিধে, তাই ওরা পালাতো চেকোশ্লোভাবকিয়ার সীমান্ত দিয়ে। জার্মান- চেক সীমান্তেই বাভারিয়া আর বোহেমিয়ার চমৎকার ঢেউ খেলানো জানিউব নদী- সব মিলিয়ে এক অপরুপ ছবি, দেয়াল বাঁধাই করে রাখার মতো। br পূর্ব জার্মানি থেকে পশ্চিমে এসে দেখি সমাজতন্ত্রের পতন হচ্ছে বলে লোকজনের ভারি উল্লাস। নব্য নাৎসিরাও এ সুযোগ মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। হিটলারের পুরোনো নাৎসিদের আদলেই গড়া, বিদেশীদের বিরুদ্ধে কড়া কড়া কথা বলছে। জার্মিনিতে বাঙালির সংখ্যা কম নয়। নব্য নাৎসিদের উৎপাতে তারা খাব শংকিত। অনেকেই গেছে ৭৫- এর পর , এখানে জাসদ করতো, কর্ণেল তাহেরের ফাঁসি হওয়ার পর দলে দলে পালিয়েছিল জার্মানিতে।কেউ কেউ সেখানে বিয়ে থা করে থিতু হয়ে বসেছিল। যদিও সবার মন থাকতো বাংলাদেশে। এরই পটভূমিতে লেখা হয়েছে। বাভারিয়ার রহস্যময় দুর্গ। br জার্মানির অনেক জায়গায় গেলেও বাভারিয়ার তখন আমার যাওয়া হয়নি। অথচ কাহিনীর ঘটনা এমনই যে, বাভারিয়ার ছাড়া অন্য কোথাও ঘটালে চলবে না। বাভারিয়ার সম্পর্কে জানার নজ্য ঢাকার জার্মান কালচারাল সেন্টারের পরিচালক মিসেস লেশনারের শরণাপন্ন হতে হয়েছিল। এই অমায়িক ভদ্রমহিলা পরিচয় করিয়ে দিলেন ওঁদের লাইব্রেরিয়ান মিসেস হোসেনের সঙ্গে। জার্মান ভাষা জানা মিসেস হোসেন লাইব্রেরি থেকে বই আর ভিডিও ক্যাসেট জোগাড় করে দিয়ে, বই-ক্যাসেট যেসব তথ্য পাইনি সেগুলো অন্যভাবে সংগ্রহ করে কম উপকার করেননি। আবার জার্মানি প্রবাসী শরাফ আহমেদের কাছ থেকেও নিয়েছি। এ সুযোগে এঁদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
Additional information
Cover | |
---|---|
Condition | |
Language | |
Publisher | |
Author | |
ISBN | |
Edition | |
Pages |
Reviews
There are no reviews yet.